ব্রেকিং

x

করোনার এই সময়ে ডিজিটাল পদ্ধতিতে শতভাগ ক্লাসের ‘মডেল’ বিইউপি!

সোমবার, ০৬ জুলাই ২০২০ | 398 বার

করোনার এই সময়ে ডিজিটাল পদ্ধতিতে শতভাগ ক্লাসের ‘মডেল’ বিইউপি!
দেশের ২৯তম সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি)

করোনা ভাইরাসে সারা বিশ্বের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে । সবার মত আমাদের দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও বন্ধ আছে প্রায় চার মাস ।

প্রাণঘাতী করোনার ভয়ঙ্কর থাবায় ক্যাম্পাসে নেই প্রাণের স্পন্দন। প্রতিটি ক্যাম্পাস নিয়েছে ভুতুড়ে রূপ ! শিক্ষার্থী আর পড়ালেখাহীন প্রায় সাড়ে তিন মাস যাবত বন্ধ দেশের উচ্চ শিক্ষালয়গুলোর অবস্থা এমনই । বাড়িতে হাতগুটিয়ে বসে আছেন শিক্ষার্থীরা।

সেশনজটসহ অন্যান্য ক্ষতির আশঙ্কা জেঁকে বসেছে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে শিক্ষক-অভিভাবকদের মাঝেও। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় সবেমাত্র অনলাইনে ক্লাস নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে ।

কিন্তু সব উচ্চ শিক্ষালয় থেকেই যেন স্বতন্ত্র ও নির্ভার দেশের ২৯তম সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি)’।

দেশে করোনা মহামারি শুরুর পর থেকেই একদিনের জন্যও ক্লাস বন্ধ না রেখে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় অনন্য এক নজির স্থাপন করেছে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি।

করোনাকালীন বিইউপি’র ক্লাস হয়েছে অনলাইনে ডিজিটাল পদ্ধতিতে। সেশনজটের অনিশ্চয়তা থেকে রেহাই পেয়েছেন শিক্ষার্থীরা। হাফ ছেড়ে বেঁচেছেন অভিভাবকরাও।

শুধু কী তাই? ক্লাসের পাশাপাশি প্রেজেন্টেশন থেকে শুরু করে অ্যাসাইনমেন্ট ও জ্ঞান ভিত্তিক বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় সদর্প বিচরণের মাধ্যমে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে বিইউপি’র শিক্ষার্থীরা।

তবে ডিজিটাল বাংলাদেশে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে শিক্ষার্থীদের যুগোপযোগী ক্লাসের স্বাপ্নিক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ।

তার সার্বিক দিক নির্দেশনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মোদ্যোগী, নিষ্ঠাবান ও সজ্জন উপাচার্য মেজর জেনারেল আতাউল হাকিম সারওয়ার হাসানের কার্যকর পদক্ষেপে সেশনজটের ফাঁদে পড়ে নিস্তরঙ্গ সময় কাটাতে হয়নি এ বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীদের।

শিক্ষার্থীদের পিছিয়ে পড়া থেকে উপাচার্য যেমন রক্ষা করেছেন তেমনি করোনার প্রাদুর্ভাবের ভেতরেও একাডেমিক কার্যক্রম থেকে শুরু করে সিন্ডিকেট সভা সবকিছুই সমানতালেই তিনি সম্পন্ন করেছেন। পুরোপুরি সচল রেখেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম।

ইতোমধ্যেই দুর্বোধ্য ও কঠিন সব বাস্তবতাকেই জয় করেছে ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি)। শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত সময়েই শেষ করেছেন নিজেদের সেমিস্টার।

শুরু করেছেন নতুন সেমিস্টারের ক্লাস। ফলশ্রুতিতে অনলাইন ডিজিটাল পদ্ধতিতে শতভাগ ক্লাসের ‘মডেল’ হিসেবেও এখন জোরেশোরেই উচ্চারিত হচ্ছে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম।

সেনাপ্রধানের নির্দেশনায় অনলাইন ক্লাস, চালু শর্টকোর্স :

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের নেতৃত্বে অতীতের ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত চলমান করোনা যুদ্ধে জাতির কঠিন সঙ্কটময় মুহুর্তে স্বমহিমায় উজ্জ্বল হয়ে উঠেছেন দেশপ্রেমিক সেনারা।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসও করোনাকালীন সময়ে কীভাবে নিজেদের কার্যক্রম পরিচালিত করবে প্রয়োজনীয় এসব দিক নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি।

সেনাপ্রধানের নির্দেশনা পদে পদে বাস্তবায়ন করেই দেশের উচ্চ শিক্ষালয়সমূহের মধ্যে অনলাইনে একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনায় সবার জন্যই অনুকরণীয় ‘উদাহরণ’ হয়ে উঠেছে এ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়টি।

বিশ্ববিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল সূত্র কালের আলোকে আরও জানিয়েছে, সেনাপ্রধানের নির্দেশেই অনলাইনে চারটি শর্ট কোসও চালু করে বিইউপি।

উপাচার্যকে অনলাইনে একাডেমিক কার্যক্রম পুরোপুরি সচল রাখতে যাবতীয় সহযোগিতা প্রদানের পাশাপাশি নিয়মিত গাইড লাইনও দিয়েছেন সেনাপ্রধান।

অনলাইনে একাডেমিক শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর গল্প :

করোনা মহামারির প্রকোপে গত ১৮ মার্চ থেকে বন্ধ দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একাডেমিক কার্যক্রম। ফলে অনেকটাই স্থবির ও অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে এগোচ্ছিল দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা।

কিন্তু নিজের প্রাণপ্রিয় শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করেই সেনাপ্রধানের নির্দেশে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারেই কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করেন বিইউপির উপাচার্য মেজর জেনারেল আতাউল হাকিম সারওয়ার হাসান।

ভার্চুয়াল ক্লাস পরিচালনার জন্য সুযোগ সুবিধা বিইউপির থাকায় সেশনজটের কবল থেকে শিক্ষার্থীদের রক্ষায় গত ২২ মার্চ থেকে অনলাইন ক্লাসের দিকেই হাঁটতে শুরু করে বিইউপি।

সেদিন থেকে শুরু হওয়া এ ক্লাস চলে ১৫ মে পর্যন্ত। শিক্ষার্থীদের কেউ গুগল লাইভ আবার কেউ ফেসবুক লাইভের মাধ্যমে ক্লাসে অংশগ্রহণ করেন।

সূত্র মতে, সুষ্ঠুভাবে ক্লাস পরিচালনার জন্য ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে নিয়মিতভাবে উপাচার্যের সভাপতিত্বে ডিনস কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়।

মে মাসের শুরুর সপ্তাহেই উপাচার্য দু’দফা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষক, বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান এবং ডিনদের সঙ্গে সভায় সবার মতামত শোনেন। নিজেদের লক্ষ্য বাস্তবায়নে তিনি প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা প্রদান করেন।

স্বাভাবিক সময়ের চেয়েও বেশি উপস্থিতি শিক্ষার্থীদের :

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) কম্প্রিহেনসিভ একাডেমিক ম্যানেজার নামে একটি সফটওয়্যার রয়েছে। এ সফটওয়্যারে ২০১৭ সাল থেকে ৭ হাজার শিক্ষার্থীর একটি করে অ্যাকাউন্ট রয়েছে।

এর মাধ্যমে প্রতিটি শিক্ষার্থী নিজেদের রুটিন ফলাফল সবকিছুই পেয়ে আসছে। পাঠদানের সবকিছুই এখানে নিয়মিত আপলোডও করা হয়।

সূত্র মতে, বিইউপিতে প্রতি কোর্সে সপ্তাহে দু’টি ক্লাসের নিয়ম রয়েছে। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের চলতি সেমিস্টারে প্রায় সাড়ে ৭ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য ৭০০ কোর্স রয়েছে। ২৮৫ জন শিক্ষকের মাঝে ১৩০ জন শিক্ষক নিজস্ব। বাদ বাকী প্রায় শতাধিক শিক্ষক হচ্ছেন খন্ডকালীন।

সংশ্লিষ্টরা জানায়, ক্লাস শুরুর ১৫ থেকে ২০ দিন পরই কতজন শিক্ষার্থী ভার্চুয়াল ক্লাসে অংশ নিচ্ছে তাঁর খোঁজ খবর নিতে শুরু করেন উপাচার্য। স্বাভাবিক সময়ের মতোই প্রায় ৮৫ শতাংশ শিক্ষার্থী অনলাইন প্ল্যাটফর্মের এ ক্লাসগুলোতে অংশগ্রহণ করেন।

সাধারণত দেড় ঘন্টা করে প্রতিটি ক্লাস হলেও এক্ষেত্রে প্রতিটি ক্লাসের সময় নির্ধারণ হয় ৪০ থেকে ৬০ মিনিট। প্রত্যন্ত পল্লীতে থাকা শিক্ষার্থীরা ইন্টারেনেটের সমস্যার কারণে অংশ নিতে না পারায় নির্ধারিত সময়েই ইমেইলের মাধ্যমে তাদের কাছে ক্লাস লেকচার পৌঁছানো হয়।

করোনা মহামারিতেও বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক কার্যক্রমে সচল অবস্থা তৈরিতে উপাচার্যের নির্দেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকিউরমেন্ট শাখাও। বিশ্ববিদ্যালয়ের গাড়ির চালক, প্রহরী ও বাগানের মালিদের জন্য পর্যাপ্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজার, হ্যান্ড গ্লাভস, প্রটেকটিভ গ্লাস ও মাস্ক সরবরাহ করে এ শাখা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিরিক্ত রেজিষ্ট্রার লেফটেন্যান্ট কর্নেল শাহীন আহমেদ কালের আলোকে জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের শুরু থেকেই হোয়াটবোর্ড, ট্রাইপডসহ আনুসাঙ্গিক জিনিসপত্র সরবরাহ করা হয়েছে। যাতে তারা সহজেই মোবাইল ডিভাইসের মাধ্যমে ক্লাস নিতে পারেন।

শেষ হয়েছে সেমিস্টার, আটকে আছে পরীক্ষা :

গত ১৫ মে থেকে ৩১ মে পর্যন্ত বিইউপি বন্ধ ছিল। এরপর আবার পহেলা জুন থেকে ১৬ জুন পর্যন্ত ক্লাসের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সেমিস্টার শেষ হয়েছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ইউজিসির নির্দেশনার কারণে ফাইনাল পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন এ বিশ্ববিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট সূত্র।

পরবর্তী সেমিস্টারের প্রস্তুতির জন্য ১৬ জুন থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত আবারও ক্লাস নেওয়া শুরু করে বিইউপি। প্রস্তুতি শেষে গত পহেলা জুলাই থেকে শুরু হয়েছে পরবর্তী সেমিস্টারের ক্লাস।

সূত্র মতে, ভার্চুয়াল ক্লাস নেওয়ার সুবিধার্থেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য দু’দফায় দুই হাজার টাকা করে ইন্টারনেট বিল খরচ বাবদ দেওয়া হয়েছে।

অস্বচ্ছল শিক্ষার্থীদের জনপ্রতি ১০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের সময়োপযোগী এমন সব পদক্ষেপেই তারা উপকৃত ও মানসিকভাবে চাঙ্গা হয়েছেন।

উপাচার্য টু শিক্ষার্থী কথোপকথন : 

অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রমের পুরো বিষয়টি উপাচার্য মেজর জেনারেল আতাউল হাকিম সারওয়ার হাসান নিজেই মনিটরিং করেছেন। কয়েক দফা শিক্ষক ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের সঙ্গেও ভার্চুয়ালি কথা বলেছেন।

ভিসি টু স্টুডেন্ট সরাসরি এ কথপোকথনে শিক্ষার্থীরা উজ্জীবিত হয়েছেন।

উপাচার্যের সঙ্গে ভার্চুয়াল সভায় প্রতি সেশন থেকে প্রায় দেড় শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক সভা থেকে শুরু করে সিন্ডিকেট সভা- সবকিছুই হয়েছে অনলাইন প্রযুক্তিতে।

কোন কার্যক্রমই করোনার ভয়াল থাবায় আটকে থাকেনি, সময়মতোই হয়েছে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিস অব দি ইভালুয়েশন, ফ্যাকাল্টি এন্ড কারিকুলাম ডেভেলপমেন্টের সহযোগী অধ্যাপক লেফটেন্যান্ট কর্নেল জহিরুল আলম।

ঢাবিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন বিইউপি :

গত এপ্রিল ও মে মাসে সব বিভাগের শিক্ষার্থীরা ওয়েবইনারের মাধ্যমে অনলাইনে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন।

বিইউপি’র উদ্যোগে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে ‘মেক ইট কাউন্ট’ প্রতিযোগিতায় দেশের ৩৪ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩৬ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। বিচারকরাও অনলাইনে বসেই রায় দিয়েছেন।

ওই প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে প্রধান অতিথি ছিলেন বিইউপির উপাচার্য। একইভাবে অনলাইনে আরেকটি প্রতিযোগিতায় বিইউপির ১৬ টি বিভাগের মাঝে ৭ টি বিভাগ পৃথকভাবে অংশগ্রহণ করে।

এছাড়াও আইডিয়া ইনোভেশন প্রতিযোগিতায় সারা দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় অংশগ্রহণ করে। এতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে বিইউপি, জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর ।

উপাচার্যের ঘোষণা, রিভিও ক্লাস দু’সপ্তাহ বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) উপাচার্য মেজর জেনারেল আতাউল হাকিম সারওয়ার হাসান বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ ও গতিশীল নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন আর স্বপ্ন নয় বাস্তবতা। অনলাইনে বিইউপির শিক্ষা কার্যক্রম ডিজিটাল বাংলাদেশেরই প্রতিচ্ছবি।’

তিনি বলেন, ‘মাননীয় সেনাপ্রধান মহোদয়ের সার্বিক দিক নির্দেশনায় আমরা করোনাকালীন সময়ে বসে না থেকে পুরোমাত্রায় শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি।

মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ও ইউজিসি চেয়ারম্যান মহোদয়ও অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আমাদের উৎসাহ দিয়েছেন।’

বিশ্বের সেরা অক্সফোর্ড ও হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো অনলাইনে ক্লাস নেওয়ার যাবতীয় সুযোগ সুবিধা বিইউপিতেও সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিশ্চিত করারও ঘোষণা দেন উপাচার্য মেজর জেনারেল আতাউল হাকিম সারওয়ার হাসান।

তিনি বলেন, সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ের মানের সুযোগ সুবিধা আগামী দু’থেকে তিন মাসের মধ্যে এখানে নিশ্চিত করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পর দু’সপ্তাহ রিভিউ ক্লাস নিয়ে আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যেই আমরা অনলাইনে পরীক্ষা গ্রহণের বিষয়টিও নিশ্চিত করতে কাজ করছি।

Development by: webnewsdesign.com